কেন এত বছর রং ছিল না সন্দেশখালিতে ? বিজেপি প্রার্থী রেখার কথায়, “আমাদের সন্দেশখালির পরিস্থিতিটাই এমন ছিল। কেউ সাহসই পাননি রাস্তায় বেরিয়ে হোলি খেলবেন। মা বোনেদের বুকে সেই সাহসই ছিল না। এই আন্দোলনের পর সেই সাহসটা বেরিয়েছে।”
বিরোধিতা প্রসঙ্গে রেখা অবশ্য বলেন, “এটা হওয়া স্বাভাবিক। আমি একটা সাধারণ, মূর্খ মহিলা। কেউ মেনে নিতে পারছেন না হয়ত। তাঁরা ভাবতে পারেননি একটা আন্দোলন মুখ হয়ে এরকম একটা জায়গায় পৌঁছে যাবে। তাঁরা বুঝতে পারছেন না তাঁদের সহযোগিতায় আমি এখানে এসেছি। ওঁরা বুঝতে পারলে আমাকে ফেরাতে পারবেন না। ওঁরা তো বাইরের কেউ না, ওঁরা আমার গ্রামেরই বাবা, কাকা, ভাইয়েরা। পরে আমাকে মেনে নেবেন আমি জানি।”
যদিও এ কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণার পরই আন্দোলনকারীদের একাংশের মধ্যে রেখার প্রার্থী হওয়া নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে। রেখা পাত্রকে বিজেপি বসিরহাটের প্রার্থী করতেই দুই ছবি দেখা গেল সন্দেশখালিতে। একদিকে সিংহ পাড়া, ত্রিমোহিনী বাজার, কর্ণখালিতে যখন পোস্টার, পুকুর পাড়ায় সে সময় উৎসবের মেজাজ।